প্রবাসী হয়রানি বন্ধে লন্ডনে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি প্রদান
নিউজ ডেস্ক : প্রবাসীদের হয়রানী বন্ধ ও দেশে প্রবাসীদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিশ্বের বিভিন্ন
Read moreনিউজ ডেস্ক : প্রবাসীদের হয়রানী বন্ধ ও দেশে প্রবাসীদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিশ্বের বিভিন্ন
Read moreAnsar Ahmed Ullah Bangladesh’s Foreign Minister Dr A. K. Abdul Momen in a bilateral meeting with his British counterpart, Elizabeth
Read moreপ্রকল্পের নাম: পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।প্রকল্পের অবস্থান: রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে। দেশের মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলায়
Read moreআনসার আহমেদ উল্লাহ গত ১০ই জুন থেকে পূর্ব লন্ডনের বেথনাল গ্রীনের ফোর কর্ণাস গ্যালারীতে আনুষ্টানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে ‘ব্রিকলেন ১৯৭৮: ঘুড়ে দাঁড়ানোর সময়’ নামের চিত্র প্রদর্শনীর। প্রদর্শনী চলবে ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ পর্যন্ত। সে সময়কার ফটোগ্রাফার পল ট্রেভারের ক্যামেরায় ধারনকৃত ৭০টি ঐতিহাসিক ছবি এই প্রদর্শনীতে স্থান পাচ্ছে। ন্যাশনাল লটারী হেরিটেজ ফান্ডের সহয়োগীতায় প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে ফোরকর্ণাস গ্যালারী ও স্বাধীনতা ট্রাষ্ট। উদ্ভোধনী অনুষ্টানে আয়োজনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন ফটোগ্রাফার পল ট্রেভার, স্বাধীনতা ট্রাস্টের সভাপতি জুলি বেগম, আলতাব আলী ফাউন্ডেশনের সভাপতি নূরুদ্দিন আহমদ ও ফোর কর্নারের আর্টিকষ্টিক ডেভল্যপমেন্ট পরিচালক কার্লা মিচেল। সেময় ব্রিটিশ বাঙ্গালীদের যারা বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন অনেকেই আর ইহজগতে নেই যারা এখনও জীবিত আছেন , তাদের কয়েকজন উপস্থিত হয়েছিলেন উদ্ভোধনী অনুষ্টানে তাদের মধ্যে, সেদিন বাঙ্গালীদের পাশে যে কয়েকজন ইংরেজ দাড়িয়েছিলেন তাদের অন্যতম ট্রেড ইউনিয়নিস্ট ড্যান জোন্স, ডেনিস জোনস, এভেন্যূজ আনলিমিটেডের ক্লেয়ার মারফি, বাংলাদেশ ইয়ুথ এসোসিয়েশনের, সাবেক ডেপুটি মেয়র আকিকুর রহমান, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফ্রন্টের, আন্টি রেসিস্ট কমিটি এগেইনস্ট রেসিয়াল এটাকের সাধারণ সম্পাদক জামাল হাসান, সাবেক কাউন্সিলার সোনাহর আলী, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফ্রন্টের সাবেক মেয়র ছয়ফুল আলম, বাংলাদেশ ইয়ুথ মুভমেন্টের, সাবেক কাউন্সিলার রাজনউদ্দিন জালাল, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফ্রন্টের আলা উদ্দিন, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফ্রন্টের জামাল মিয়া, প্রগ্রেসিভ ইয়ুথ অর্গানিসশনের, সাবেক মেয়র আব্দুল মুকিত চুনু এমবিই, প্রগ্রেসিভ ইয়ুথ অর্গানিসশনের শোভা মতিন, বাংলাদেশ ইয়ুথ মুভমেন্টের, সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল আসাদ, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফ্রন্টের রফিক উল্লাহ, বাংলাদেশ ইয়ুথ মুভমেন্টের, ফকর
Read moreAnsar Ahmed Ullah Rafa Haque, 19 years old, grew up in Walthamstow, East London, but now living in Ilford, East London,
Read moreআনসার আহমেদ উল্লাহ: বর্ণবাদকে পরাস্থ করে ব্রিটেনে বাঙ্গালীর বসতি স্থাপনের ইতিহাস নিয়ে ‘ব্রিকলেন ১৯৭৮: ঘুড়ে দাড়ানোর সময়’ শিরোনামে ১০ জুন লন্ডনে শুরু হচ্ছে চিত্র প্রদর্শনী। ১৯৭৮ সালে পূর্ব লন্ডনে বর্ণবাদীদের হাতে নিহত ২৪ বছরের বাঙ্গালী যুবক আলতাব আলী হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ, ন্যায়বিচার ও সমঅধিকার প্রতিষ্টার দাবীতে সেসময়কার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের উপর ধারনকৃত আলোকচিত্র ও সর্টফিল্ম ফোর কর্ণাস নামের সংগঠনটি নতুন করে প্রদর্শনের জন্য নথিভূক্ত করেছে। ব্রিকলেন ১৯৭৮ : ঘুরে দাড়ানোর সময় নামে সেসময়কার কঠিণ সময়ের ঘটনাবলি অবলম্বনে ও তখনকার সময়য়ের অ্যাক্টিভিস্টদের মৌখিক বিবরণ পল ট্রেভারের সত্তরটি চিত্রকে প্রথমবারের মতো প্রদর্শনের ব্যবস্তা করেছে । যারা এই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলির সাথে জড়িত ছিলেন এই হেরিটেজ প্রকল্পের ফোর কর্নারস, স্বাধীনতা ট্রাস্ট ও নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবক দল তাদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছেন । স্বাধীনতা ট্রাস্টের চেয়ার জুলি বেগম বলেন, “লন্ডনের ইস্ট এন্ডে বাঙালি সম্প্রদায় যে বর্ণবাদী সহিংসতার মুখোমুখি হয়েছিল তা স্মরণ করতে এবং বর্ণবাদের কালথাবাকে পরাজিত করতে সকল সম্প্রদায়ের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরক্ষা ও একাত্মতা উদযাপন করতে আলতাব আলী দিবস পালন করা আমাদের সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।” সেসময়কার আলোকচিত্রকার পল ট্রেভার বলেন , “ অনেকেই মনে করেন একটি ফটো হাজার শব্দের চেয়েও শক্তিশালী । কিন্তু কখনও কখনও, এই ক্ষেত্রে, মুখের কথা খুবই অপরিহার্য। এই প্রকল্পটি সেই ঐতিহাসিক আলোকচিত্রে যারা ইতিহাস তৈরি করেছে তাদের অনেকের মৌখিক স্মৃতিচারন সহ তুলে ধরার একটি সুযোগ করেছে।“ কার্লা মিচেল, ফোর কর্নারের আর্টিকষ্টিক ডেভল্যপমেন্ট পরিচালক বলেন, “এই ইতিহাস আজ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ন্যাশাল লটারি ফান্ডকে ধন্যবাদ, তাদের সাহায্যাই আমরা বর্তমান এবং ভবিষ্যতের জন্য একটি ঐতিহাসিক প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করতে পারছি। আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি এই প্রজেক্টটি বর্তমান এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের ব্যাপক দর্শকদের জন্য সর্বজনীনভাবে গ্রহণযোগ্য করে তোলা হয়েছে। ব্রিক লেন ১৯৭৮ : ঘুরে দাড়ানোর সময় প্রদর্শনী পাবলিকের জন্যে উদ্ভোধন করা হবে শুক্রবার ১০ জুন । ১০ জুন থেকে ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২, সকলের জন্যে প্রবেশাধিকার ফ্রি। খোলার সময় সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা । মঙ্গল থেকে শনিবার, বৃহস্প্রতিবার রাত ৮টা। ফোর কর্নাস গ্যালারী ১২১ রমান রোড, বেথনালগ্রীণ , লন্ডন লন্ডন-ই২ ওকিউএন। নিকটবর্তি আন্ডার গ্রাউড ষ্টেশন বেথনাল গ্রীণ-সেন্ট্রেল লাইন। ঐতিহাসিক ঘটনার নেপথ্যেঃ ১৯৭৮ সালের শুরুর দিকে ব্রিটেনের বর্ণবাদী ন্যাশনাল ফ্রন্ট ও অন্যান্য বর্ণবাদিরা সমগ্র ব্রিটেন তথা ইষ্ট লন্ডনের ব্রিকলেন ও তার আশপাশ এলাকায় বাঙ্গালী অভিবাসীদের উপর ক্রমাগতভাবে শারিরিক আক্রমণ ও বর্ণবাদী আচরন চালাতে থাকে। বিশেষ করে স্কীনহেডদের আক্রমন বাড়তে থাকে। ১৯৭৮ সালের ৪টা মে গারমেন্টস শ্রমিক আলতাব আলীর হত্যাকান্ডের সয়য় স্থানীয় নির্বাচন যেখানে ৪১ জন ন্যাশনাল ফ্রন্ট প্রার্থী দাঁড়িয়েছিল, বাঙালি সম্প্রদায়ের জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট চিহ্নিত করেছিল। যে দিন আলতাব আলী বর্ণবাদীদের হাতে খুন হন। ঐদিন ছিল স্থায়ীয় নির্বাচন। এই ঘটনার পর বাঙ্গালী সহ সকল মাইগ্রেন্ট কমিউনিটির মানুষ ঐক্যব্দ হয়, গড়ে তোলে প্রতিরোধ। ১৪মে আলতাব আলীর কফিন নিয়ে সাত হাজার মানুষ হাইড পার্ক হয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে গিয়ে স্মারক লিপি প্রদান করে দশ নং ডাইনিং ষ্ট্রীটে। এবছরই ব্রিটেনের বাঙ্গালী যুবকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে উগ্রবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এন্টি রেসিষ্ট মৃভমেন্টের কারনে ইষ্টলন্ডন থেকে বর্নবাদ বিশেষ করে ন্যাশনফন্ট , পাররাইট পিচু হটতে বাধ্য হয়। স্থানীয় ফটোগ্রাফার পল ট্রেভার ৪০০ টিরও বেশি ফটোগ্রাফে বর্নবাদীদের নাটকীয় ঘটনাগুলি তুলে ধরেছেন তার আলোক চিত্রে। যার মধ্যে অনেকগুলি এই প্রদর্শনীতে প্রথমবারের মতো প্রদর্শিত হবে৷ তার ছবিতে ফুটে উঠেছে কীভাবে স্থানীয় বাঙালি সহিংসতা ও বর্ণবাদের অবসান ঘটাতে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল।
Read moreমোস্তফা কামাল মিলন বাংলাদেশী টিচার্স এসোসিয়েশন (বিটিএ) গত ২রা জুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জুমের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও অন্যান্য আরও অনেক সংগঠনের সঙ্গে ওতোপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত থাকা যুক্তরাজ্যস্থ কমিউনিটি এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রুবী হকের মৃত্যুত্তোর শোকসভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আবু হোসেন। সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল বাসিত চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই সভায় যারা যুক্ত হয়েছিলেন তারা হচ্ছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউকের সভাপতি দেওয়ান গৌস সুলতান, সদ্যসাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: আব্দুর রাকীব, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রীপা রাকীব, কাউন্সিলর সাঈদা চৌধুরী, সমাজকর্মী লিলু আহমেদ, এবং বিটিএর সদস্যদের মধ্যে মিসবাহ কামাল আহমেদ, রেহানা খানম রহমান, সাবিতা শামসাদ, সেলিনা রহমান, মিসবাহ আহমেদ, ফারুক হোসেইন, মুনজেরিন রশীদ, মনসুর রশীদ, শেফা বেগম, সাজেদা আহমেদ, মোহাম্মদ শাহজাহান, সুফিয়া আহমেদ, ডক্টর রোয়াব উদ্দিন, হাফিজ হাসান আহমেদ, শওকত মাহমুদ টিপু, এ কে এম ইয়াহিয়া, আব্দুল হান্নান, হাসনা রহমান, মঈন উদ্দিন, শাহ্ ফারুক আহমদ, জেসমিন আরা, জামাল আহমেদ, রাজিয়া বেগম, মাহবুব হোসেইন, শাফি আহমেদ ও প্রয়াত রুবী হকের স্বামী মুজিবুল হক মনি। কমিউনিটির বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ও সামাজিক অনুষ্ঠান-সমাবেশ ইত্যাদিতে রুবী-মনি দম্পতির নিয়মিত সরব উপস্থিতি এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সম্যক সংশ্লিষ্টতা সবার নজর কাড়তো। প্রয়াত রুবী হক ও মনি জুটির মধ্যকার মধুর সম্পর্ক প্রায় সবার কাছে প্রশংসনীয় ছিলো। জুমে সংযুক্ত সবাই সামাজিক কর্মকাণ্ডে তার ঐকান্তিক নেতৃত্ব এবং সম্পৃক্ততার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাদের ভাষায় তিনি ছিলেন মেধাবী, পরিশ্রমী, খুবই আন্তরিক, অত্যন্ত স্পষ্টবাদী ও সুবিবেচক। কারো প্রয়োজনে বা সাহায্যে এগিয়ে আসতে কখনও কুণ্ঠাবোধ করতেন না। উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ্য যে, কোভিডের অব্যবহিত আগে বিটিএর সর্বশেষ পিকনিকে সাউন্ড সিস্টেমের প্রয়োজন হলে, তিনি অল্প সময়ের নোটিসে অন্য আরেক জায়গায় থাকে তার জেনারেটর এনে তাতে নিজে জ্বালানী ভর্তি করে সাউন্ড সিস্টেম সহ আমাদের দিয়েছিলেন। সেই সমাবেশে তিনি ভীষণ আনন্দও করেছিলেন। সেক্রেটারী সাহেব জ্বলানীর মূল্য পরিশোধের সমূহ চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছিলেন। তিনি যেমনি কখনও কোন ধরণের অন্যায়ের আশ্রয় নিতেন না, ঠিক তেমনি অন্যায়কে প্রশ্রয়ও দিতেন না। তার অকাল প্রয়াণে ব্রিটেনের বাঙ্গালী সমাজে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে বলে অনেকে বলেছেন। পতিপ্রাণা এই নারী নেত্রী সফল মাতা হিসেবে স্বাক্ষর রেখে গেছেন তিনটি সন্তানকে মনের মত করে বড় করার মাধ্যমে। বলতে গিয়ে মুজিবল হক মনিও এমনটি উল্লেখ করেছেন। তার মতে, তিনি অর্থাৎ রুবী হক এখনও বিরাজমান। সমাজে আর পরিবারে তার অবদান ও কীর্তি তাকে তার সংস্পর্শে আসা প্রায় সবার স্মৃতিতে ভাস্বর হয়ে থাকবে নি:সন্দেহে। জনাব মনি তার প্রয়াত স্ত্রী ও পরিবারের জন্য দোয়া চেয়েছেন। কোরান তেলাওয়াত করেন মো: ফারুক হোসেন এবং দোয়া পরিচালনা করেন হাফিজ হাসান আহমেদ। অনুষ্ঠানে সংযুক্ত সবাই দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নিয়ে রুবী হকের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং এই অসময়োচিত বিয়োগে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সবার ধৈর্যধারণের শক্তি লাভ ও বজায় থাকার জন্য জন্য দোয়া করেন। সবশেষে অংশগ্রহনকারী সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং সবাইকে ধন্যবাদ আর শুভরাত্রি জানিয়ে সভাপতি জনাব আবু হোসেন অনুষ্ঠানের সমাপ্তি টানেন।
Read moreMuhammad Shahed Rahman : Robin Das of Sunamganj, a British Bengali, is playing in the Lord’s Test match in England’s jersey.
Read moreMuhammed Shahed Rahman : Speaking at the reception given to Cllr Sabia Kamali in London, the speakers said, “We have
Read moreMuhammed Shahed Rahman : A book launch of the book “Concert for Bangladesh: Two Friends, One Country” was held in
Read more